কাব্যের মধ্যে পূর্বাপর সঙ্গতি ও ধারাবাহিকতাপূর্ণ কোনও কাহিনী পরিবেষণ করলেই তাকে আখ্যায়িকা-কাব্য’-রূপে চিহ্নিত করা হয়। আর আখ্যায়িকা কাব্য যখন কোনও মহৎ জাতীয় জীবনাদর্শের আধার হয়ে

গীতিকবিতার বৈশিষ্ট্য: রঙ্গলাল থেকে কাহিনী-আশ্রিত আখ্যায়িকা কাব্য রচনার যে ধারা প্রবর্তিত হয়েছিল, উনবিংশ শতাব্দীর সকল প্রধান কবি তজ্জাতীয় আখ্যায়িকা কাব্য এবং মহাকাব্য রচনায় উৎসাহ বােধ

গীতিকবিতার বৈশিষ্ট্য: রঙ্গলাল থেকে কাহিনী-আশ্রিত আখ্যায়িকা কাব্য রচনার যে ধারা প্রবর্তিত হয়েছিল, উনবিংশ শতাব্দীর সকল প্রধান কবি তজ্জাতীয় আখ্যায়িকা কাব্য এবং মহাকাব্য রচনায় উৎসাহ বােধ

কবির ব্যক্তিগত জীবনবোধ, উপলব্ধি এবং অভিজ্ঞতার প্রকাশে যেমন কবিতা রচিত হয়, তেমনি আরেকটি কাব্য রচনার ধারা লক্ষ্য করা যায়। সেই ধারা মুগ্ধ বর্ণনাত্মক। কবির নিজস্ব

বীরাঙ্গনা কাব্যকে ঊনবিংশ শতাব্দীর নারী মুক্তির কাব্য বলা হয় কারণ এটি নারীর স্বাধীনতা, আত্মমর্যাদা, এবং পুত্রস্বার্থের চেয়ে অধিক গুরুত্ব দানের এক উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। মাইকেল মধুসূদন

যুগন্ধর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর প্রতিটি সৃষ্টির মধ্যে বৈচিত্র্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। কাব্য, মহাকাব্য, পত্রকাব্য, সনেট—এগুলির মধ্যে পুনরাবৃত্তি দেখা যায় না। তাঁর সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে

রোমক কবি ওভিদের “The Heroides” বা “Epistle of the Heroines” কাব্যের অনুসরণে যুগন্ধর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত এগারোজন পৌরাণিক নায়িকাকে অবলম্বন করে বীরাঙ্গনা কাব্য রচনা

‘দশরথের প্রতি কেকয়ী’ পত্রিকার কেকয়ী মধুসূদনের কবি কল্পনার অভিনব সৃষ্টি– আলোচনা করুন। মধুসূদনের কেকয়ীর কাছে স্বার্থ চিন্তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ন্যায় বিচার। দশরথের প্রতি

‘দশরথের প্রতি কেকয়ী’ পত্রিকার কেকয়ী মধুসূদনের কবি কল্পনার অভিনব সৃষ্টি– আলোচনা করুন। মধুসূদনের কেকয়ীর কাছে স্বার্থ চিন্তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ন্যায় বিচার। দশরথের প্রতি

মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দকে আশ্রয় করে বাংলা কাব্যসাহিত্যে এক অভূতপূর্ব ধারা সৃষ্টি করেছেন পত্রকাব্যের মাধ্যমে। এই ধরনের পত্রকাব্য বাংলা সাহিত্যে আর দেখা যায় না।