সোনার তরী কাব্যের লিরিক ও রোমান্টিক ভাবনা প্রসঙ্গে লিখুন
ভারতীয় নন্দন শাস্ত্রে কাব্য শ্রেণি বিভাগে গীতি-কাব্য সম্পর্কে কোনো সংজ্ঞা সূত্র নেই। শ্রব্য-কাব্যের অন্তর্গত যে খণ্ড-কাব্য বিভাগ আছে, আমরা মনে করি সেগুলি পাশ্চাত্যের লিরিক-কাব্যের সমধর্মী।
ভারতীয় নন্দন শাস্ত্রে কাব্য শ্রেণি বিভাগে গীতি-কাব্য সম্পর্কে কোনো সংজ্ঞা সূত্র নেই। শ্রব্য-কাব্যের অন্তর্গত যে খণ্ড-কাব্য বিভাগ আছে, আমরা মনে করি সেগুলি পাশ্চাত্যের লিরিক-কাব্যের সমধর্মী।
রবীন্দ্রনাথকে কেন্দ্র করে যত ভাববৃত্ত গড়ে উঠেছে, তাদের মধ্যে ‘জীবন দেবতাবাদ’ অন্যতম প্রধান। ‘বঙ্গবাসী’ কার্যালয় থেকে প্রকাশিত ‘বঙ্গভাষার লেখক’ (১৩১২) গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ তাঁর জীবন প্রসঙ্গে
সোনার তরী কাব্যে বিচিত্র চিন্তার মধ্যে বৈশ্ববীর চিন্তা বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। ভারতীয় সংস্কৃতির পৌরাণিক ধারা কবিসৃষ্টির বিভিন্ন পর্বে লক্ষ্য করা যায়। সোনার তরী
মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই। এই যার অন্তর্লোকের ঐকান্তিক অভিপ্রায় তাঁর সৃষ্টির বিষয় সে মর্ত্যলোকের মানবিক অনুভূতি তথা মমত্ববোধের দিক
সোনার তরী কাব্যের প্রথম কবিতা ‘সোনার তরী’। এ কবিতার বাইরের অর্থ পর্যালোচনায় দেখা যায় এখানে প্রধান ঘটনা কৃষক ও কৃষি ফসল ধান। কৃষক তার খেতের
‘দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা’ কাব্যের প্রথম পত্রটি সত্যিই একটি চমৎকার এবং গভীর অনুভূতির প্রকাশ। এখানে কবি মধুসূদন দত্ত শকুন্তলার অন্তর্দ্বন্দ্ব ও মনের অবস্থা তুলে ধরেছেন, যা
নবজাগরণের অগ্রণী কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত পৌরাণিক নারী চরিত্র নিয়ে যে সাহিত্য রচনা করেছেন, তা রোমক কবি পাবলিয়াম ওভিদিয়াস নাসো বা ওভিদের সাহিত্য থেকে অনুপ্রাণিত।
এই কথাগুলি বলেছেন প্রতাপ। উপন্যাসের দ্বিতীয় খণ্ডের ষষ্ঠ পরিচ্ছেদে “বজ্রাঘাত” অংশে এই বিষয়টি অভিব্যক্ত হয়েছে। প্রতাপ এই কথাগুলি পাপিষ্ঠা শৈবালিনীকে বলেছিলেন। শৈবালিনীকে ফষ্টরের নৌকা থেকে
নবজাগরণের কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত পৌরাণিক নারী চরিত্র নিয়ে যে ধ্রুপদী সাহিত্য রচনা করেছেন, তা ছিল আধুনিক যুগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং এটি প্রভাবিত হয়েছিল রোমক
গীতি কবিতা এবং মহাকাব্য—যদিও উভয়ই কবিতার দুটি ভিন্ন শাখা, তবুও তাদের মধ্যে বেশ কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যেমন: প্রথমত, গীতি কবিতা হলো কবির ব্যক্তিগত অনুভূতি
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
The content is copyright protected.