যুগন্ধর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁর প্রতিটি সৃষ্টির মধ্যে বৈচিত্র্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। কাব্য, মহাকাব্য, পত্রকাব্য, সনেট—এগুলির মধ্যে পুনরাবৃত্তি দেখা যায় না। তাঁর সমগ্র সৃষ্টির মধ্যে

রোমক কবি ওভিদের “The Heroides” বা “Epistle of the Heroines” কাব্যের অনুসরণে যুগন্ধর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত এগারোজন পৌরাণিক নায়িকাকে অবলম্বন করে বীরাঙ্গনা কাব্য রচনা

‘দশরথের প্রতি কেকয়ী’ পত্রিকার কেকয়ী মধুসূদনের কবি কল্পনার অভিনব সৃষ্টি– আলোচনা করুন। মধুসূদনের কেকয়ীর কাছে স্বার্থ চিন্তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ন্যায় বিচার। দশরথের প্রতি

‘দশরথের প্রতি কেকয়ী’ পত্রিকার কেকয়ী মধুসূদনের কবি কল্পনার অভিনব সৃষ্টি– আলোচনা করুন। মধুসূদনের কেকয়ীর কাছে স্বার্থ চিন্তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছে ন্যায় বিচার। দশরথের প্রতি

মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দকে আশ্রয় করে বাংলা কাব্যসাহিত্যে এক অভূতপূর্ব ধারা সৃষ্টি করেছেন পত্রকাব্যের মাধ্যমে। এই ধরনের পত্রকাব্য বাংলা সাহিত্যে আর দেখা যায় না।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দকে আশ্রয় করে বাংলা কাব্যসাহিত্যে এক অভূতপূর্ব ধারা সৃষ্টি করেছেন পত্রকাব্যের মাধ্যমে। এই ধরনের পত্রকাব্য বাংলা সাহিত্যে আর দেখা যায় না।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দকে আশ্রয় করে বাংলা কাব্যসাহিত্যে এক অভূতপূর্ব ধারা সৃষ্টি করেছেন পত্রকাব্যের মাধ্যমে। এই ধরনের পত্রকাব্য বাংলা সাহিত্যে আর দেখা যায় না।

পত্রিকাটির সূচনাতেই দেখা যায়, সম্বোধন নিয়ে লেখিকার সংকোচের কারণ হল, প্রণয় বিষয়ে পারস্পরিক সম্পর্কের বিরোধিতা। দেবগুরু বৃহস্পতির স্ত্রী হয়ে তারা প্রণয় ভিক্ষা করছেন বৃহস্পতির শিষ্য

পত্রটির উৎসসূত্র বাল্মীকি রামায়ণ। পিতৃসত্য পালনের জন্য পঞ্চবটী অরণ্যে নির্বাসিত বনবাসী লক্ষ্মণের যৌবন-কান্তিতে মুগ্ধ হয়ে লঙ্কাধিপতি রাবণের ভগিনী শূর্পনখা তার প্রেমে পড়ে। আর তার প্রেম

নীলধ্বজের প্রতি জনা পত্রটির উৎস কাশীরাম দাসের মহাভারত। সেখানে মাতিস্মতী রাজ নীলধ্বজের স্ত্রী জনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। গঙ্গা ভক্ত জনার গর্ভে জন্মগ্রহণ করে প্রবীর।