ত্রিশোত্তর বাংলা কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের (১৮৯৪-১৯৫০) অবস্থান স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত। বাংলা কথাসাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্লাসিক উপন্যাসগুলোর মধ্যে প্রধানতম হলো ‘আরণ্যক’। এটি বিভূতিভূষণের চতুর্থ উপন্যাস। আরণ্যক

উপন্যাসের প্রকাশকাল ‘আরণ্যক’ বিভূতিভূষণের চতুর্থ উপন্যাস । গ্রন্থাকারে প্রকাশের আগে মাসিক ” প্রবাসী ” পত্রিকায় কার্তিক ১৩৪৪ থেকে ফাল্গুন ১৩৪৫ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।

উনিশ শতকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম হলো সমাচার দর্পণ। সমাচার দর্পণ: ১৮১৮ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে হুগলির শ্রীরাম পুর খ্রিষ্টান মিশনারিরা ‘সমাচার দর্পণ’ নামে একটি

প্রকৃতিপ্রীতি বিভূতিভূষণের রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যমুগ্ধতার মধ্যেই এই মনোভাব সীমাবদ্ধ ছিল না। প্রকৃতির অন্তর্নিহিত রহস্যেরও তিনি আজন্ম সন্ধানী। তাঁর প্রকৃতিভাবনার সঙ্গে অনেকেই ওয়ার্ডসওয়ার্থ –

আধুনিক বাংলা উপন্যাসের স্রষ্টা হলো বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৩৮ সালের ২৬ জুন পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ইংরেজি ও ফারসি ভাষায় দক্ষ

অণুগল্প এক আশ্চর্য বস্তু। এমন ছোট, অথচ দানবীয় শক্তির আধার। সাহিত্যের অন্যান্য শাখার ভেতরে কতখানি লুকায়িত আছে বলা মুশকিল। কিন্তু অণুগল্পে যে পুরো মাত্রায় পরিপূর্ণ

বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, বেকারত্ব, হতাশা, দারিদ্র্য লক্ষ করে এসময়ের তরুণ সাহিত্যিকরা রবীন্দ্রনাথের সত্য-সুন্দর-কল্যাণের জগতের বিপরীতে অনাহারক্লিষ্ট, কুৎসিত, বিপর্যস্ত পৃথিবীকে সাহিত্যে রূপায়িত

নবকুমারের গ্রামের নাম সপ্তগ্রাম।  নবকুমার ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসএকটি চরিত্র।

শ্রীরামপুর মিশন থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক পত্রিকা হলো দিগদর্শন। দিগদর্শন: দিগদর্শন বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকী ছিল। ১৮১৮ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে বাংলা মাসিকপত্র হিসেবে হুগলি জেলার