দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার বাংলা সাহিত্যের একজন অন্যতম বিশিষ্ট লেখক, যিনি বিশেষভাবে শিশু-কিশোর সাহিত্য রচনার জন্য প্রসিদ্ধ। তাঁর লেখা বাঙালি পাঠকদের মনোজগতে এক আলাদা স্থান অধিকার

বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়, বনফুল নামেই বেশি পরিচিত, বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বহুমুখী প্রতিভা। তাঁর সাহিত্যকর্মে অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন মননশীলতা এবং মানবজীবনের জটিলতা নিয়ে গভীর অনুধ্যান পরিলক্ষিত হয়। তিনি গল্প,

জাহানারা ইমাম একজন প্রতিশ্রুতিশীল সাহিত্যিক হিসেবে বাংলার সাহিত্য জগতে বিশেষ স্থান অধিকার করেন। তার সাহিত্য রচনা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, নারীর অধিকার, এবং সামাজিক ন্যায়বিচারকে কেন্দ্র করে

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তি। তাঁর সাহিত্য রচনা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাঁর লেখার মধ্যে রয়েছে সমৃদ্ধ কল্পনা,

প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁর সাহিত্যিক রচনার বৈশিষ্ট্য এবং বৈচিত্র্য বাংলা সাহিত্যের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। তাঁর কাজের মধ্যে সাহিত্যিক নতুনত্ব,

প্যারীচাঁদ মিত্র বাংলা সাহিত্যের প্রাথমিক যুগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক। তার সাহিত্য রচনায় সমাজ, সংস্কৃতি এবং ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। তার লেখা বাংলা

নুরুল মোমেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম, যিনি আধুনিক বাংলা কবিতা ও গদ্যরচনার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। তার সাহিত্যকর্মে সাহিত্যের নানান শাখার সমন্বয় ঘটেছে

নীহাররঞ্জন রায় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক ও সাহিত্যিক। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, প্রবন্ধকার এবং নাট্যকার ছিলেন। তাঁর রচনার বৈচিত্র্য এবং সাহিত্যিক দক্ষতা বাংলা সাহিত্যকে

নীলিমা ইব্রাহিমের রচনা বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্থান রাখে। তাঁর কাজের মধ্যে সৃজনশীলতা, গভীরতা এবং বৈচিত্র্যের মিশ্রণ রয়েছে যা পাঠকদের মনোযোগ আকর্ষণ করে। নীলিমা ইব্রাহিমের সাহিত্য