গীতিকবিতার বৈশিষ্ট্য: রঙ্গলাল থেকে কাহিনী-আশ্রিত আখ্যায়িকা কাব্য রচনার যে ধারা প্রবর্তিত হয়েছিল, উনবিংশ শতাব্দীর সকল প্রধান কবি তজ্জাতীয় আখ্যায়িকা কাব্য এবং মহাকাব্য রচনায় উৎসাহ বােধ

খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতকের গোড়ায় গোটা ভারতের রাজনৈতিক আকাশ ঘনঘটার অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যায়। বাদশা ঔরঙ্গজীবের মৃত্যু (১৭০৭ খ্রিঃ) বাংলার রাজনৈতিক পরিবেশকেও অস্থির করে তোলে। ১৭১৬

খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতকের গোড়াতেই গোটা ভারতের রাজনৈতিক আকাশ ঘনঘটার সমাচ্ছন্ন হয়ে ওঠে। বাদশা ঔরঙ্গজীবের মৃত্যু (১৭০৭ খ্রিঃ) বাংলার রাজনৈতিক পরিবেশকেও অস্থির করে তোলে। ১৭১৬ খ্রিঃ

বাংলাদেশে ব্রিটিশ শাসনের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের সূচনা চিহ্নিত করা যায়, তবে প্রকৃতপক্ষে আধুনিকতার সঠিক সুর বাংলা সাহিত্যে অনেক পরে প্রবেশ

বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে শ্রীরামপুর মিশন এবং ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অবদান তুলে ধরা হলো: উইলিয়াম কেরির প্রচেষ্টা: বাংলা দেশে সংগঠিতভাবে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্য অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ

সম্পন্ন ঘরের সন্তান প্রিয়নাথ। তার বাবা জমিদার, যদিও জাতিতে স্বর্ণবণিক, তার বাবার লোহার ব্যবসা এবং কলকাতায় তাদের গদি রয়েছে। তবে প্রিয়নাথ তার বাবাকে পছন্দ করে

টিনের তলোয়ার নাটকের বসুন্ধরা চরিত্রটি সবকিছু মেনে নেওয়া ধরিত্রীর মতো। অন্যভাবে বললে, সমাজে এমন কিছু নারী থাকেন যারা শুধু নিজের জন্য নয়, গোটা সংসারের দায়ভার

টিনের তলোয়ার নাটকের বীরেন্দ্রকৃষ্ণ দা একজন বেনিয়া মুৎসুদ্দি এবং গ্রেটবেঙ্গল অপেরার স্বত্বাধিকারী। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ মুৎসুদ্দি হলেও অশিক্ষা ও অজ্ঞানতার অন্ধকারে আচ্ছন্ন, কিন্তু তিনি বণিক। উগ্র রুচিহীন

‘টিনের তলোয়ার’ একটি সংকেতিক রূপক বা প্রতীক নাটক হয়ে উঠেছে। এই নাটকটি গ্রেট বেঙ্গল অপেরা নামক নাট্যদলের জীবন-মৃত্যুর সংগ্রামের গল্প নিয়ে রচিত। মূলত ভারতবর্ষের জাতীয়তাবাদী

“টিনের তলোয়ার” নাটকের সমাজতত্ত্ব বুঝতে হলে উৎপল দত্তের সামাজিক মনোভাবও বোঝা জরুরি। কোন মন নিয়ে এবং কোন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তিনি উনিশ শতকের নবউত্থিত বাঙালি বাবু