মহাকাব্য হিসেবে মেঘনাদবধ কাব্যের সার্থকতা বিচার করো
সাহিত্য সমালােচনায় মহাকাব্যকে দুটি শ্রেনীতে ভাগ করা যায়: Authentic Epic এবং Literary Epic কেউ কেউ মনে করেন মহাকাব্য অতীত যুগের সৃষ্টি। আধুনিক কালে খাঁট মহাকাব্য
সাহিত্য সমালােচনায় মহাকাব্যকে দুটি শ্রেনীতে ভাগ করা যায়: Authentic Epic এবং Literary Epic কেউ কেউ মনে করেন মহাকাব্য অতীত যুগের সৃষ্টি। আধুনিক কালে খাঁট মহাকাব্য
মেঘনাথবধ কাব্য মধুসূদনের শ্রেষ্ঠ রচনা। Will not this make me immortal?” মেঘনাথবধ কাব্য’- এর প্রুফ সংশােধনের সময় বন্ধু রাজনারায়ন বসুকে এই প্রশ্ন করেছিলেন মধুসূদন, এবং
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য রচয়িতা মাইকেল মুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩)। তাঁর রচিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ (১৮৬১) বাংলা সাহিত্যের অবিস্মরণীয় সৃষ্টিশীলতার পরিচয় দেয়। বলা হয় এ কাব্য
বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগ অসংখ্য ক্ষণজন্মা লেখকের অবদানের ফলে সমৃদ্ধ লাভ করেছে। এই ক্ষণজন্মা লেখকদের মধ্যে ‘পঞ্চপান্ডব’ অন্যতম। তাঁরা বাংলা কবিতার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান পালন
কবি হিসেবে একান্ত নিজস্ব জগৎ সৃষ্টির গৌরব যে দু’জন আধুনিক কবির প্রাপ্যতারা হলেন জীবনানন্দ দাস এবং সুধীন্দ্রনাথ দত্ত। তবে উভয়ের জগতের মধ্যে মেরু ব্যবধান। জীবনানন্দ
নাট্যকার হিসাবেই দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে সমধিক পরিচিত। তার সাহিত্য-প্রতিভাও যথার্থ স্ফুরিত হয়েছে নাট্যরচনার মধ্য দিয়েই। নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলালের দ্যুতি ও জনপ্রিয়তার তুলনায় তার
যেতে নাহি দিব: এ যেন একজনের কথা নয়, এটি একটি শাশ্বত বার্তা; এটি যেন অনন্তকাল ধরে চলে আসছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘We are Seven’ কবিতাতেও একই
কবির অনুভূতি প্রকাশের জন্য যে ভাষাচিত্র রচিত হয়, তার সৌন্দর্য পাঠককে প্রাথমিকভাবে মুগ্ধ করে। কবি যে বিষয়গুলি বলতে চান, সেগুলি তিনি ভাষার শিল্পরূপে অত্যন্ত নিপুণতার
‘সোনার তরী’ কাব্যের কবিতাগুলি রচনার সময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পল্লীজীবনের কাছাকাছি অবস্থান করছিলেন। তিনি পদ্মানদীর জলরাশিতে দিনের পর দিন ভাসতে ভাসতে প্রকৃতির মনোরম দৃশ্যের মধ্যে প্রবাহিত
এ জগতে কিছুই চিরস্থায়ী নয়; জন্মগ্রহণের পর মৃত্যু অনিবার্য। আমরা যতই প্রিয়জনকে নিবিড় ভালোবাসার বন্ধনে বাঁধতে চাই, পৃথিবীর অপ্রতিরোধ্য নিয়মে সেই বাঁধন শিথিল হয়ে যায়।
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
Copyright © 2024 Banglasahitta. All rights reserved.
The content is copyright protected.