ন্যায়দর্শন হচ্ছে ভারতীয় ষড়দর্শনের অন্যতম একটি দর্শন। ন্যায়দর্শন হল সেই ভিত্তি যার উপর ভারতের উচ্চতর দর্শনগুলি নির্মিত হয়েছে। ন্যায় দর্শনের প্রবক্তা বা প্রতিষ্ঠাতা হলেন মহর্ষি

গৌরচন্দ্রিকা : জড়বাদ বা বস্তুবাদ (materialism) একটি সত্তাতাত্ত্বিক মতবাদ। এই মতবাদ অনুসারে, জগতের পরম উপাদান হচ্ছে জড়। মানবেতর প্রাণী ও মানুষসহ সকল স্বত্তা উপাদান দিয়ে

ভূমিকা : ইবনে খালদুনের প্রকৃত নাম আবদুর রহমান ওয়ালী উদ্দীন ইবনে মোহাম্মদ ইবনে খালদুন। তিনি ২৭ মে, ১৩৩২ খ্রিস্টাব্দে তিউনিস শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বংশানুক্রমে

ভূমিকা : চার্বাক দর্শন বা লোকায়ত দর্শন ভারতীয় দর্শনের প্রধান শাখাগুলোর অন্যতম। এটি অধ্যাত্মবাদ বিরোধী নিরীশ্বরবাদী ও বস্তুবাদী দর্শন। এই দর্শন কোনো প্রকার প্রত্যাদেশে বিশ্বাসী

গৌরচন্দ্রিকা : জ্ঞান অর্জনের সহজাত মানবিক বৃত্তি বা বৃত্তি সমূহের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে বিশ্বপ্রকৃতি এবং তৎসঙ্গে আমাদের নিজ সত্তার প্রকৃত স্বরূপ ও তাৎপর্য সম্পর্কে একটি

ভূমিকা : বাউল মতবাদকে একটি মানস পুরাণ বলা হয়। দেহের আধারে যে চেতনা বিরাজ করছে, সে-ই আত্মা । এই আত্মার খোঁজ বা সন্ধানই হচ্ছে বাউল

রসের জন্ম হৃদয়ে, সমালোচনার জন্ম মস্তিষ্কে। কিন্তু সমালোচকও কিঞ্চিৎ পরিমাণে রসস্রষ্টা সাহিত্যে উৎকর্ষ বা অপকর্ষ বিচারমূলক আলোচনাকে সাধারণভাবে সমালোচনা নামে অভিহিত করা হয়। সাহিত্য স্রষ্টার

‘Colony’ শব্দটি থেকে “ colonialism ” কথাটি এসেছে। প্রাচীনকাল থেকে ২০ শতকের শুরু পর্যন্ত শক্তিশালী দেশগুলো ঔপনিবেশিকতার মাধ্যমে বিশ্বে তাদের প্রভাব বিস্তার করেছিল। বিংশ শতকে

‘Colony’ শব্দটি থেকে “ colonialism ” কথাটি এসেছে। প্রাচীনকাল থেকে ২০ শতকের শুরু পর্যন্ত শক্তিশালী দেশগুলো ঔপনিবেশিকতার মাধ্যমে বিশ্বে তাদের প্রভাব বিস্তার করেছিল। বিংশ শতকে

উত্তর-ঔপনিবেশবাদ তত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন তাষিক হলেন, ফ্রান্স ফানো, হোমি জাহাঙ্গীর ভাঙা, এডওয়ার্ড সাঈদ, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক প্রমুখ। নিম্নে তাদের মতবাদ ও কাজ নিয়ে আলোচনা করা