Banglasahitta

Welcome to Banglasahitta

One Step to the Heart

Banglasahitta

Welcome to Banglasahitta

One Step to the Heart

মুক্তধারা নাটকের রাজা রণজিৎ চরিত্রের বিশ্লেষণ করো

ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তি, যখন সঠিকভাবে ক্ষমতা প্রয়োগে ব্যর্থ হয়, তখন কীভাবে সে অন্যের হাতে ক্রীড়নকে পরিণত হতে পারে, তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাটক “মুক্তধারা”র রাজা রণজিৎ। নিজের বিচক্ষণতার অভাবে, রাজশক্তি হাতে থাকা সত্ত্বেও তিনি দুর্বল এবং পরিণামে নিজের কর্মচারী যন্ত্ররাজ বিভূতির হাতে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত। এই নাটকে রাজা রণজিতের চরিত্রটি অত্যন্ত জটিল ও অদ্ভুত। নাটকে দেখা যায়, তিনি উত্তরকূট নামক রাজ্যের শাসক, যার সন্নিহিত এলাকা শিবতরাই তার শাসনাধীন। এই অঞ্চলের জনগণের উপর অত্যাচার চালিয়ে রাজকোষ পূর্ণ করাই তার একমাত্র লক্ষ্য। পুরুষানুক্রমিকভাবে চলে আসা এই শোষণ পদ্ধতি তাদের রাজ্যের স্থায়ী শাসন ব্যবস্থার একটি অঙ্গ, যেখানে প্রজাদের দুর্দশার মধ্যে রেখে তাদের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।

শিবতরাই অঞ্চলের জনগণকে শোষণের উদ্দেশ্যে, তার পূর্বপুরুষেরা নন্দিসংকটের পানি প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছিলেন, আর রণজিতও সেই পথে আরও এগিয়ে যান। যন্ত্ররাজ বিভূতির সাহায্যে তিনি মুক্তধারা ঝর্ণার জল প্রবাহ বন্ধ করে দিতে শুরু করেছিলেন, যাতে শিবতরাইয়ের জনগণ পানির অভাবে কষ্ট পায় এবং তাদের উপর শাসন আরও কঠোর হয়। পঁচিশ বছর ধরে চেষ্টার পর তিনি যখন বাঁধ নির্মাণ সম্পন্ন করলেন, তখন বুঝতে পারলেন যে, “অতটা বেশি উঁচু করে তোলা ভালো হয়নি।” কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। তিনি নিজের ভুলের জালে আবদ্ধ হয়ে যন্ত্ররাজ বিভূতির হাতে পুরোপুরি ক্রীড়নকে পরিণত হয়েছেন। রণজিতের রাজ্য শাসন প্রক্রিয়া ধীরে ধীরে স্বৈরাচারে পরিণত হয় এবং তিনি মানুষের হৃদয় থেকে সিংহাসন হারিয়ে ফেলেন।

এ নাটকের বিশেষত্ব হলো, যদিও রণজিতের নামের অর্থ ‘যুদ্ধে জয়ী’, তিনি বাস্তবে কোনো যুদ্ধে জয়লাভ করেননি। নাটকে তাকে পরাজিত ও ক্ষমতাহীন রাজা হিসেবেই দেখা যায়। তিনি তার রাজশক্তি ও শাসনকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হন এবং ধীরে ধীরে যন্ত্ররাজ বিভূতির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। তার শাসনক্ষমতা অর্থে পুষ্ট যন্ত্ররাজ বিভূতির হাতে চলে যায়। অন্যদিকে, যুবরাজ অভিজিৎ এবং বৈরাগী ধনঞ্জয়ের মতো চরিত্রগুলোর কাছে তিনি ক্রমাগত পরাজিত হতে থাকেন। তার শেষ পরিণতি হয় এমন এক রাজা হিসেবে, যার হাতে রাজদণ্ড নেই, যদিও তিনি রাজার আসনে বসে আছেন।

রাজা রণজিতের এমন দুর্দশার জন্য মূলত তিনিই দায়ী। তার রাজস্বলোলুপতা ও প্রজাশোষণের প্রবণতা তার বিচক্ষণতাকে সম্পূর্ণভাবে আচ্ছন্ন করে দেয়। শাসনকার্য পরিচালনায় প্রথমদিকে তিনি বিচক্ষণ মন্ত্রীর পরামর্শ নিলেও, শিবতরাই থেকে রাজস্ব না আসার পর তিনি মন্ত্রীর পরামর্শের ওপর বিশ্বাস হারিয়ে যন্ত্ররাজ বিভূতির শরণাপন্ন হন। যান্ত্রিক উপায়ে প্রজাদের উপর শোষণ ও অত্যাচার চালিয়ে তিনি প্রজাদের বিদ্রোহ দমন করতে চেয়েছিলেন। তিনি শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন ব্যবস্থা চালু করেন, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে রাজানুগত্য বৃদ্ধি করবে এবং শাসকের বিরুদ্ধাচরণ করার মনোভাবকে বিনষ্ট করবে।

ধীরে ধীরে রণজিতের চারপাশে অরাজকতা ছড়িয়ে পড়ে এবং যন্ত্ররাজ বিভূতির আগ্রাসী পরিকল্পনার অধীনে তিনি পুরোপুরি তার অধীনস্থ হয়ে পড়েন। যন্ত্ররাজের নিষ্ঠুর শাসন নীতির ফলে, শিবতরাইয়ের জনগণ ধনঞ্জয়ের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে। অন্যদিকে, রণজিতের রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও যুবরাজ অভিজিৎকে সমর্থন করতে শুরু করে, ফলে রাজা পুরোপুরি নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েন। এমনকি তিনি যে বাঁধ নির্মাণ করেছিলেন, সেটিও যুবরাজ অভিজিৎ ভেঙে দেন।

যদিও রণজিৎ নাটকের অধিকাংশ অংশে পরাজিত রাজা হিসেবে চিত্রিত হন, নাটকের শেষদিকে তার নামের যথার্থতা প্রমাণিত হয়। তার নাম “রণজিত”, অর্থাৎ যুদ্ধে জয়ী, প্রমাণিত হয় একটি অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে— হৃদয়ের শুষ্ক মরুভূমিতে মনুষ্যত্বের পুনর্জাগরণের যুদ্ধে। যখন মুক্তধারার প্রবল স্রোতে যুবরাজ অভিজিৎ ভেসে যান এবং রাজা রণজিতের বুকফাটা আর্তনাদ শোনা যায়, তখনই তার অবদমিত মনুষ্যত্বের পুনর্জাগরণ ঘটে। দীর্ঘ পঁচিশ বছর ধরে যন্ত্ররাজ বিভূতির সহায়তায় প্রজাশোষণের মাধ্যমে মনুষ্যত্বকে দমন করার চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং রাজা রণজিৎ একসময় মনুষ্যত্বের পুনর্জাগরণের পথে সফল হন। এখানেই তার নামের সার্থকতা প্রতিফলিত হয়।

যুবরাজ অভিজিৎ, যাকে রাজা রণজিত নিজের সন্তানস্বরূপ গ্রহণ করেছিলেন, শিবতরাইয়ের জনগণের মুক্তির জন্য নন্দিসংকটের পথ খুলে দেন এবং পরবর্তীতে রণজিতের বহু প্রতীক্ষিত মুক্তধারা ঝর্ণার বাঁধও ভেঙে দেন। তবুও, রণজিতের মনে অভিজিৎয়ের প্রতি মমত্ববোধ ছিল অপরিসীম। তিনি অভিজিৎকে বিপথগামী হতে দেখেও নিজের দুর্বল মনোভাবের কারণে তার সাথে কোনো সরাসরি যোগাযোগ করেননি। শেষ দৃশ্যে, যখন তিনি জানতে পারেন যে অভিজিৎ বাঁধ ভাঙতে গিয়েছেন, তখন তিনি দেবতার কাছে তার রক্ষার প্রার্থনা করেন।

এই পরিবর্তন রাজা রণজিতের চরিত্রকে গভীর ও বাস্তবসম্মত করে তোলে। এ কারণেই নাট্যকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে “রণজিত” নামকরণ করেছেন।

আর্টিকেল’টি ভালো লাগলে আপনার ফেইসবুক টাইমলাইনে শেয়ার দিয়ে দিন অথবা পোস্ট করে রাখুন। তাতে আপনি যেকোনো সময় আর্টিকেলটি খুঁজে পাবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন, তাতে আপনার বন্ধুরাও আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হবে।

গৌরব রায়

বাংলা বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট, বাংলাদেশ।

লেখকের সাথে যোগাযোগ করতে: ক্লিক করুন

6.7k

SHARES

Related articles

"সোজন বাদিয়ার ঘাট" কাব্যের শৈল্পিক বৈশিষ্ট্য ও কবিমানস

“সোজন বাদিয়ার ঘাট” কাব্যের শৈল্পিক বৈশিষ্ট্য ও কবিমানস

ভূমিকা: বাংলা কাব্যের ভুবনে বাংলাদেশের মানসকবি জসীম উদদীনের (১৯০৩-১৯৭৬) আবির্ভাব বিশ শতকের তৃতীয় দশকে। তিনি রবীন্দ্র-নজরুল ও তিরিশের কবিদের বলয় ও প্রভাব মুক্ত থেকে কবিতায় এক নতুন ও ব্যতিক্রম স্বর সৃষ্টি করেছেন। সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩) কবি জসীম উদদীনের দ্বিতীয় আখ্যান কাব্য। সমকালীন কবিরা যেখানে প্রায় সকলেই নগরচেতনা, নাগরিক জীবন ও আচার-আচরণ সাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে তুলে এনেছেন, জসীম উদদীন সেখানে তার কবিতায় আবহমান বাংলার প্রকৃতি, সমাজ ও সাধারণ মানুষের জীবন-চিত্রকেই আন্তরিক নিষ্ঠা, অকৃত্রিম ভালবাসা ও দরদ দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন। ‘সোজন বাদিয়ার ঘাট’ কবির বিকল্প জীবনবোধ, জীবনপদ্ধতি এবং জীবন অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ উপন্যাসধর্মী রচনা। এ কাব্যে প্রেমভাবনা ও সমাজভাবনা দুইই পরস্পরের পরিপূরক হয়ে উঠেছে। নিম্নে … “সোজন বাদিয়ার ঘাট” কাব্যের শৈল্পিক বৈশিষ্ট্য ও কবিমানস ১. অসাম্প্রদায়িক ও উদার দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয়: “সোজন বাদিয়ার ঘাট” কাব্যে অসাম্প্রদায়িকতা দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় পাওয়া যায়। এ আখ্যান কাব্যে হিন্দু-মুসলিমদের সহাবস্থান, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও তৎকালীন পরিবেশ ও ঘটনা পরিক্রমায় লিখিত। আবহমানকাল থেকেই বাংলাদেশের অনেক অঞ্চল/গ্রামে হিন্দু-মুসলমানদের একত্রে বসবাস, সম্প্রীতির পরিচয় আছে। বিভিন্ন কারণে দুই ধর্মের মধ্যে মারামারী ও দাঙ্গা-হাঙ্গামা লেগে যায়। কবি এরূপ বর্ণনায় অসাম্প্রদায়িক হিসাবে চরম নিরপেক্ষতার বর্ণনা দিয়েছেন। “নমু পাড়ায় পূজা পরব, শঙ্ক কাঁসর বাজে, … মুসলমানের পাড়ায় বসে ঈদের মহোৎসবে,” ২. প্রেমভাবনা ও সমাজভাবনা দুইই পরস্পরের পরিপূরক: “সোজন বাদিয়ার ঘাট” কাব্যেপন্যাসের প্লট নির্মিত হয়েছে মুসলমান চাষীর ছেলে সোজন আর হিন্দু নমুর মেয়ে দুলীর অপূর্ব প্রেমের কাহিনীকে ঘিরে; তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিগত সামন্ত যুগের জমিদারি প্রথার নিষ্ঠরতার আলেখ্য। গ্রামের হিন্দু বালিকা দুলীর সাথে মুসলমানের ছেলে সোজনের আবল্য বন্ধুত্ব। বন্ধু থেকে আস্তে আস্তে প্রেমে পরিণত হয়। কবিতায়- “নমুদের মেয়ে আর সোজনের ভারি ভাব দুইজনে, লতার সঙ্গে গাছের মিলন, গাছের লতার সনে।“ প্রেমের তুলনায় সমাজ অতিমাত্রায় কাব্যের জায়গা দখল করে নিয়েছে। কাব্যে সামাজিক অনুষঙ্গের উপস্থাপন করেছেন কবি। কবিতাতে তিনি সমাজের সর্বশ্রেণীর মানুষকে আসার আহ্বান করেছেন। সমাজের মানুষের সংস্কৃতি, আচার-ব্যবহার, খেলাধুলা প্রভৃতির পরিচয় পাওয়া যায় কাব্যটিতে। দুলির মায়ের কণ্ঠে সমাজের রূঢ় রূপটি প্রকাশ পায়- “পোড়ারমুখীলো, তোর জন্যেত পাড়ায় যে ঠেকা ভার, চূণ নাহি ধারি এমন লোকেরো কথা হয় শুনিবার!” ৩. জীবনবোধ, জীবনপদ্ধতি এবং জীবন অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ রচনা: কবি পল্লিগীতির সংগ্রাহক হিসেবে কাজ করেছিলেন দীনেশচন্দ্র সেনের সাথে। শহরজীবনে বসবাস করলেও তিনি পল্লিগীতির সংগ্রাহক হিসেবে গ্রামে কাজ করেছেন। ফলে তিনি মানুষের সাথে মিশতে পেরেছেন এবং তাঁর জীবনবোধ ও জীবন অভিজ্ঞতা হয়েছে সমৃদ্ধ। তাঁর জীবনপদ্ধতি ব্যতিক্রমধর্মী এবং বড় কবিতার ধারক হিসেবেই তিনি পরিচিত। ৪. উপন্যাসধর্মী রচনা: “সোজন বাদিয়ার ঘাট” একটি উপন্যাসধর্মী রচনা। কাব্যের কবিতাগুলো জসীম উদদীন উপন্যাসের ঢংয়ে লিখেছেন। এ যেন লোকজ ঐতিহ্যের প্রতীক। ৫. মৌলিক রচনাধর্মী ও অনন্য: অন্যেরা বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ বা ধর্মীয় সম্পর্কিত কাহিনী থেকে নিয়েছেন। কিন্তু কবি জসীমউদ্দীন কাহিনী নিয়েছেন ঘর থেকে, গ্রাম থেকে, পল্লী গ্রাম-বাংলা থেকে। এখানে তিনি মৌলিক ও অনন্য। ৬. আধুনিকতা ও উদারনীতির বৈশিষ্ট্য: সময়কে এড়িয়ে না গিয়ে তাকে স্বীকার করে নিয়ে লেখা আধুনিকতার বৈশিষ্ট্য। প্রাণিজগতের কল্যাণকামনা করে মানবিক হওয়াও আধুনিকতার বৈশিষ্ট্য। এসবের সংমিশ্রণে জসীম উদদীন কবিতায় অবয়ব দিয়েছেন। হিন্দু কিশোরী দুলালী বা দুলী ও মুসলমান কিশোর সুজনের প্রেম নিয়ে মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে দাঙ্গা লেগে যায়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে জসীমউদ্দীন লিখলেন- এক গেরামের গাছের তলায় ঘর বেঁধেছি সবাই মিলে . . . এক মাঠেতে লাঙল ঠেলি, বৃষ্টিতে নাই, রৌদ্রে পুড়ি সুখের বেলায় দুখের বেলায় ওরাই মোদের জোড়ের জুড়ি। ৭. চরিত্র নির্মাণে দক্ষতা: ‘সোজন বাদিয়ার ঘাট’ কাব্যে লেখক চরিত্রের আমদানি করেছেন, চরিত্রের বিকাশ ঘটিয়েছেন এবং চরিত্রের পরিণতি দেখিয়েছেন। চরিত্র যেন অনুভূতির মাধ্যমে কথা বলছে। তিনি চরিত্র অনুযায়ী ভাষার ব্যবহারেও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। ৮. কাহিনী ও ভাষা বিন্যাসে পাণ্ডিত্য: কাহিনী বিন্যাসে, ভাষা ব্যবহারে এবং উপমা-চিত্রকল্পে তার রচনায় লোক-কাব্য, পুঁথি-সাহিত্য, লোক-সঙ্গীতের কিছু প্রভাব রয়েছে। লোকজ উপাদানের ব্যবহার থাকলেও আঞ্চলিক শব্দের ব্যবহার কম; প্রায় নেই বললেই চলে। এখানেও জসীমের মুন্সিয়ানার পরিচয় পাওয়া যায়। ৯. ছন্দ ও অলঙ্কারের প্রয়োগ: আধুনিক কবিতায় অলঙ্কারের প্রয়োগ লক্ষণীয়। কবি জসীমউদ্দীন কবিতায় উপমা-উৎপ্রেক্ষা, সমাসোক্তি ও অন্যান্য অলঙ্কারের যুতসই ব্যবহার ও প্রয়োগ দেখা যায়। তার অলঙ্কারের বেশিরভাগ উপাদানই লোকজ।

Read More
কপালকুণ্ডলার বংশ পরিচয় কী?

কপালকুণ্ডলার বংশ পরিচয় কী?

কপালকুণ্ডলা: বাংলা সাহিত্যের একটি চরিত্র। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়ে নবকুমার এক জনবিচ্ছিন্ন দ্বীপে আটকা পড়েন। সেখানে এক কাপালিক তাকে বলি দিতে উদ্যত হয়। তখন কাপালিকের পালিতা কন্যা কপালকুণ্ডলা তার

Read More

Keto Diet Recipes

Keto for Beginners: A Simple 7-Day Meal Plan The ketogenic (keto) diet has taken the health and wellness world by storm, promising weight loss, increased

Read More
শর্মিষ্ঠা কোন ধরনের নাটক?

শর্মিষ্ঠা কোন ধরনের নাটক?

শর্মিষ্ঠা বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক নাটক। এটি রচিত হয় ১৮৫৯ সালে। নাটকটি মহাভারতের কাহিনীকে উপজীব্য করে পাশ্চাত্য রীতিতে রচিত হয়। নাটকটির কাহিনী মহাভারতের আদিপর্বে বর্ণিত

Read More
Gourab Roy

Gourab Roy

I completed my Honors Degree in Bangla from Shahjalal University of Science & Technology in 2022. Now, I work across multiple genres, combining creativity with an entrepreneurial vision.

বিশ্বসেরা ২০ টি বই রিভিউ

The content is copyright protected.