আনিসুজ্জামানের সাহিত্য রচনার বৈশিষ্ট্য ও বৈচিত্র্যধর্মীতা বিশ্লেষণে নিম্নলিখিত ৩০টি দিক তুলে ধরা যেতে পারে:
মৌলিক চিন্তা: সাহিত্যিক চিন্তা ও বিশ্লেষণ গভীর ও মৌলিক।
সামাজিক বাস্তবতা: সমাজের নানা সমস্যা ও বাস্তবতা সরসভাবে উপস্থাপন করেন।
মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: চরিত্রের মানসিক অবস্থা ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের বিশ্লেষণ।
বৈচিত্র্যময় ভাষা: ভাষার প্রয়োগে বৈচিত্র্য ও নতুনত্ব।
সামাজিক সমালোচনা: সামাজিক কুসংস্কার, নির্যাতন ও সমস্যার সমালোচনা।
ভাষার স্বাভাবিকতা: সহজবোধ্য ও প্রাঞ্জল ভাষার ব্যবহার।
দেশপ্রেম: দেশ ও জাতির প্রতি গভীর ভালোবাসা ও উদ্বেগ।
প্রকৃতির বর্ণনা: প্রকৃতির নানা রূপ ও সৌন্দর্যের সুক্ষ্ম বর্ণনা।
স্বদেশী সাহিত্যিক প্রভাব: বাংলা সাহিত্যের ঐতিহ্য ও প্রভাব।
দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি: জীবন ও মানব প্রকৃতি নিয়ে দার্শনিক চিন্তা।
উপন্যাসের গঠন: উপন্যাসের গঠন ও কাহিনীর প্রবাহ।
চরিত্রের গভীরতা: চরিত্রের অন্তর্দৃষ্টি ও গভীরতা।
মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি: মানবিক সম্পর্ক ও মূল্যবোধের বিশ্লেষণ।
প্রত্যাশার বিরুদ্ধে লেখনী: সমাজের প্রচলিত ধারার বিরুদ্ধে সাহসী মতামত।
স্বপ্ন ও বাস্তবতার মিল: স্বপ্ন ও বাস্তবতার মাঝে সম্পর্কের বর্ণনা।
সৃজনশীলতা: নতুন ধরনের সাহিত্যিক সৃজনশীলতার উদ্ভাবন।
মৌলিক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ: মৌলিক মানবিক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের উপস্থাপন।
চিত্রনাট্য ও কাহিনী নির্মাণ: কাহিনী নির্মাণের শৈলী ও সৃজনশীলতা।
রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি: রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় সমস্যার প্রতি গভীর দৃষ্টি।
ঐতিহাসিক প্রসঙ্গ: ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গের ব্যবহার।
প্রতিকৃতির ভূমিকা: বিভিন্ন প্রতীক ও প্রতিকৃতির ব্যবহার।
প্রবহমান লেখনী: লেখনীর প্রবহমানতা ও প্রাসঙ্গিকতা।
পরিস্থিতি বর্ণনা: পরিস্থিতি ও পটভূমির সঠিক বর্ণনা।
সমাজের বিভক্তি: সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মধ্যে বিভক্তি ও সম্পর্ক।
মানবিক সম্পর্কের জটিলতা: সম্পর্কের জটিলতা ও দ্বন্দ্বের গভীর বিশ্লেষণ।
সমকালীন বিষয়: সমকালীন সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে লেখনী।
চিন্তার স্বাধীনতা: চিন্তার স্বাধীনতা ও মুক্ত মতামত।
হাস্যরস ও satire: হাস্যরস ও satire-এর মাধ্যমে সামাজিক সমালোচনা।
উত্তেজনাপূর্ণ কাহিনী: উত্তেজনাপূর্ণ ও আকর্ষণীয় কাহিনীর নির্মাণ।
বিভিন্ন সাহিত্য ধারা: বিভিন্ন সাহিত্য ধারার মিশ্রণ ও উদ্ভাবন।
এই বৈশিষ্ট্যগুলো আনিসুজ্জামানের সাহিত্য রচনার গভীরতা, বৈচিত্র্য ও সৃজনশীলতা তুলে ধরে।